দান একটি উত্তম আমল। হজরত আদি ইবনে হাতেম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) কে বলতে শুনেছি, এক টুকরা খেজুর দান করে হলেও তোমরা (জাহান্নামের) আগুন থেকে পরিত্রাণ লাভ করো।
(বোখারি : ১৩২৫)দানশীল ব্যক্তি আল্লাহর প্রকৃত বন্ধু। দানশীল ব্যক্তিকে আল্লাহ ভালোবাসেন। দানের ফজিলত ও গুরুত্ব এতটাই ব্যাপক যে, স্বল্প পরিসরে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না।
কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ খরচ করে, তাদের দৃষ্টান্ত হলো একটি বীজের মতো, যা জমিনে বপন করার পর তা থেকে সাতটি ছড়া জন্মে এবং প্রতিটি ছড়ায় ১০০ করে দানা থাকে। আর এভাবে আল্লাহ যাকে চান তার জন্য আরও বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেন।’ (সূরা বাকারা : ২৬১)।
দান করার বিষয়ে কেউ যদি কোনো সাহায্য প্রার্থীর জন্য সুপারিশ করে, সাহায্য প্রার্থীর জন্য সুপারিশকারী ব্যক্তি দান না করেও সওয়াব পাবে। হজরত আবু মুসা আশআরী (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
যখন কোনো সাহায্যপ্রার্থী রাসুলুল্লাহ (সা.) এর কাছে আসত কিংবা তাঁর কাছে কোনো প্রয়োজন মেটানোর নিবদেন করত, তখন তিনি বলতেন, তোমরা সুপারিশ করো, তার জন্য তোমরা পুণ্যলাভ করবে। (বোখারি : ১৩৩৯)।
দানশীল ব্যক্তি পরকালে জাহান্নামের আগুনে থেকে বেঁচে থাকবে। দানগ্রহীতা দানশীল ব্যক্তির জন্য পরকালে ঢালস্বরূপ থাকবে। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মহিলা তার দুটি কন্যাসহ আমার কাছে সাহয্যের জন্য এলো; কিন্তু আমার কাছে খেজুর ছাড়া কিছুই ছিল না। আমি তাকে ওটিই দিয়ে দিলাম। সে খেজুরটি তার দুই কন্যার মধ্যে ভাগ করে দিল, নিজে তার কিছুই খেল না।
তারপর উঠে চলে গেল। নবী করিম (সা.) আমাদের কাছে আগমন করলে আমি তাকে ঘটনাটি বললাম। তিনি বললেন, যে কেউ এরূপ অসহায় কন্যাদের কারণে কোনোরূপ কষ্ট ভোগ করবে, তার জন্য তারা জাহান্নামের আগুন থেকে ঢালস্বরূপ হবে। (বোখারি : ১৩২৬)। হজরত আদি ইবনে হাতেম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) কে বলতে শুনেছি, এক টুকরা খেজুর দান করে হলেও তোমরা (জাহান্নামের) আগুন থেকে পরিত্রাণ লাভ করো। (বোখারি : ১৩২৫)।
দুনিয়াতে যদি কেউ দান করা থেকে বিরত থাকে, তাহলে পরকালে দানকারী ব্যক্তির মর্যাদা দেখে অনেকেই আফসোস করতে থাকবে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি তোমাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে দান করো, তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে।
অন্যথায় অনুশোচনা করে সে বলবে, হে আমার প্রতিপালক, যদি আপনি আমাকে অল্প কিছু দিন সময় দিতেন, তাহলে আমি দান-সদাকা করতাম এবং নেক লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতাম।’ (সূরা মুনাফিকুন : ১০)।
© Collected
(বোখারি : ১৩২৫)দানশীল ব্যক্তি আল্লাহর প্রকৃত বন্ধু। দানশীল ব্যক্তিকে আল্লাহ ভালোবাসেন। দানের ফজিলত ও গুরুত্ব এতটাই ব্যাপক যে, স্বল্প পরিসরে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না।
কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ খরচ করে, তাদের দৃষ্টান্ত হলো একটি বীজের মতো, যা জমিনে বপন করার পর তা থেকে সাতটি ছড়া জন্মে এবং প্রতিটি ছড়ায় ১০০ করে দানা থাকে। আর এভাবে আল্লাহ যাকে চান তার জন্য আরও বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেন।’ (সূরা বাকারা : ২৬১)।
দান করার বিষয়ে কেউ যদি কোনো সাহায্য প্রার্থীর জন্য সুপারিশ করে, সাহায্য প্রার্থীর জন্য সুপারিশকারী ব্যক্তি দান না করেও সওয়াব পাবে। হজরত আবু মুসা আশআরী (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
যখন কোনো সাহায্যপ্রার্থী রাসুলুল্লাহ (সা.) এর কাছে আসত কিংবা তাঁর কাছে কোনো প্রয়োজন মেটানোর নিবদেন করত, তখন তিনি বলতেন, তোমরা সুপারিশ করো, তার জন্য তোমরা পুণ্যলাভ করবে। (বোখারি : ১৩৩৯)।
দানশীল ব্যক্তি পরকালে জাহান্নামের আগুনে থেকে বেঁচে থাকবে। দানগ্রহীতা দানশীল ব্যক্তির জন্য পরকালে ঢালস্বরূপ থাকবে। হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মহিলা তার দুটি কন্যাসহ আমার কাছে সাহয্যের জন্য এলো; কিন্তু আমার কাছে খেজুর ছাড়া কিছুই ছিল না। আমি তাকে ওটিই দিয়ে দিলাম। সে খেজুরটি তার দুই কন্যার মধ্যে ভাগ করে দিল, নিজে তার কিছুই খেল না।
তারপর উঠে চলে গেল। নবী করিম (সা.) আমাদের কাছে আগমন করলে আমি তাকে ঘটনাটি বললাম। তিনি বললেন, যে কেউ এরূপ অসহায় কন্যাদের কারণে কোনোরূপ কষ্ট ভোগ করবে, তার জন্য তারা জাহান্নামের আগুন থেকে ঢালস্বরূপ হবে। (বোখারি : ১৩২৬)। হজরত আদি ইবনে হাতেম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) কে বলতে শুনেছি, এক টুকরা খেজুর দান করে হলেও তোমরা (জাহান্নামের) আগুন থেকে পরিত্রাণ লাভ করো। (বোখারি : ১৩২৫)।
দুনিয়াতে যদি কেউ দান করা থেকে বিরত থাকে, তাহলে পরকালে দানকারী ব্যক্তির মর্যাদা দেখে অনেকেই আফসোস করতে থাকবে। কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আর আমি তোমাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে দান করো, তোমাদের কারও মৃত্যু আসার আগে।
অন্যথায় অনুশোচনা করে সে বলবে, হে আমার প্রতিপালক, যদি আপনি আমাকে অল্প কিছু দিন সময় দিতেন, তাহলে আমি দান-সদাকা করতাম এবং নেক লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতাম।’ (সূরা মুনাফিকুন : ১০)।
© Collected

Post a Comment